কোন খাবার কত দিন ফ্রিজে রাখবেন।
সপ্তাহের পর সপ্তাহ ফ্রিজে রেখে যে খাবার আপনি খাচ্ছেন, তা স্বাস্থ্যের জন্য কতটুকু হিতকর? ‘ফ্রিজেই তো রাখছি’ বলে এত দিন যাঁরা নির্ভার ছিলেন, তাঁদের জন্য বিষয়টা দুর্ভাবনারই বটে। এ বিষয়ে গার্হস্থ্য অর্থনীতি মহাবিদ্যালয়ের রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড অন্ট্রাপ্রেনারশিপ বিভাগের প্রভাষক তাসমিয়া জান্নাত জানালেন, যেকোনো রান্না করা খাবার এবং দুধ-ডিম দুদিনের বেশি ফ্রিজে না রাখাই ভালো। এ ছাড়া শাকসবজি বেশি দিন ফ্রিজে রাখলে পুষ্টিগুণ হারায়।
যেকোনো ধরনের কাটা ফল দিয়ে তৈরি খাবার বা পেঁয়াজবাটা ফ্রিজে রাখলে তাতে বিষক্রিয়া পর্যন্ত হতে পারে। কোন খাবার কত দিন পর্যন্ত ফ্রিজে রাখা যাবে এবং কীভাবে রাখলে তা ভালো থাকবে, এ বিষয়ে তাসমিয়া জান্নাতের পরামর্শ মনে রাখুন। ১. দুধ জাল দিয়ে সাধারণত আমরা অনেক দিন ফ্রিজে রেখে দিই। কিন্তু জাল দেওয়া দুধ ৪৮ ঘণ্টার বেশি না রাখাই ভালো। দুধ যদি সংরক্ষণ করতে চান, তাহলে তা ডিপ ফ্রিজে রেখে দিতে পারেন। এ অবস্থায় সাত দিন পর্যন্ত দুধ ভালো থাকবে। ২. অনেকেই আদা, পেঁয়াজ, রসুন বেটে ফ্রিজে রেখে দেন। পেঁয়াজবাটা ফ্রিজে সংরক্ষণ করা একেবারেই উচিত নয়। কারণ, পেঁয়াজে দ্রুত পচন ধরে। যে কারণে খাবারে বিষক্রিয়া পর্যন্ত হতে পারে। তবে আদা ও রসুনবাটা এক সপ্তাহ ফ্রিজে রাখা যেতে পারে। ৩. অনেকেই সারা সপ্তাহ বা মাসের ডিমটা একবারেই কিনে রাখেন। এটাও করা উচিত নয়। ডিম সাধারণত কম তাপমাত্রায় তিন দিন পর্যন্ত রেখে খাওয়া যায়। ৪. বাড়িতে বানানো ফলের জুস কখনোই ফ্রিজে রাখা ঠিক নয়। কারণ, ফল কেটে রাখলে তা দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়। একই কারণে জুস বানানোর সঙ্গে সঙ্গেই তা খেয়ে নেওয়া ভালো। ৫. সবজি ফ্রিজে রাখার আগে তা ভালো করে ধুয়ে রোদে শুকাতে দিন। শুকিয়ে যাওয়ার পর নেটের ব্যাগে ভরে ফ্রিজে রাখুন। এতে করে সবজি অনেক দিন ভালো থাকবে। ৬. রান্না করা খাবার ফ্রিজে ৪৮ ঘণ্টার বেশি না রাখাই ভালো। কারণ, ফ্রিজে রাখা খাবার বারবার জাল দেওয়ার কারণে পুষ্টিগুণ হারায়। তবে খুব বেশি প্রয়োজনে ডিপ ফ্রিজে মাংস রান্না করে রাখতে পারেন। সেটাও এক সপ্তাহের বেশি রাখা ঠিক হবে না।
যেকোনো ধরনের কাটা ফল দিয়ে তৈরি খাবার বা পেঁয়াজবাটা ফ্রিজে রাখলে তাতে বিষক্রিয়া পর্যন্ত হতে পারে। কোন খাবার কত দিন পর্যন্ত ফ্রিজে রাখা যাবে এবং কীভাবে রাখলে তা ভালো থাকবে, এ বিষয়ে তাসমিয়া জান্নাতের পরামর্শ মনে রাখুন। ১. দুধ জাল দিয়ে সাধারণত আমরা অনেক দিন ফ্রিজে রেখে দিই। কিন্তু জাল দেওয়া দুধ ৪৮ ঘণ্টার বেশি না রাখাই ভালো। দুধ যদি সংরক্ষণ করতে চান, তাহলে তা ডিপ ফ্রিজে রেখে দিতে পারেন। এ অবস্থায় সাত দিন পর্যন্ত দুধ ভালো থাকবে। ২. অনেকেই আদা, পেঁয়াজ, রসুন বেটে ফ্রিজে রেখে দেন। পেঁয়াজবাটা ফ্রিজে সংরক্ষণ করা একেবারেই উচিত নয়। কারণ, পেঁয়াজে দ্রুত পচন ধরে। যে কারণে খাবারে বিষক্রিয়া পর্যন্ত হতে পারে। তবে আদা ও রসুনবাটা এক সপ্তাহ ফ্রিজে রাখা যেতে পারে। ৩. অনেকেই সারা সপ্তাহ বা মাসের ডিমটা একবারেই কিনে রাখেন। এটাও করা উচিত নয়। ডিম সাধারণত কম তাপমাত্রায় তিন দিন পর্যন্ত রেখে খাওয়া যায়। ৪. বাড়িতে বানানো ফলের জুস কখনোই ফ্রিজে রাখা ঠিক নয়। কারণ, ফল কেটে রাখলে তা দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়। একই কারণে জুস বানানোর সঙ্গে সঙ্গেই তা খেয়ে নেওয়া ভালো। ৫. সবজি ফ্রিজে রাখার আগে তা ভালো করে ধুয়ে রোদে শুকাতে দিন। শুকিয়ে যাওয়ার পর নেটের ব্যাগে ভরে ফ্রিজে রাখুন। এতে করে সবজি অনেক দিন ভালো থাকবে। ৬. রান্না করা খাবার ফ্রিজে ৪৮ ঘণ্টার বেশি না রাখাই ভালো। কারণ, ফ্রিজে রাখা খাবার বারবার জাল দেওয়ার কারণে পুষ্টিগুণ হারায়। তবে খুব বেশি প্রয়োজনে ডিপ ফ্রিজে মাংস রান্না করে রাখতে পারেন। সেটাও এক সপ্তাহের বেশি রাখা ঠিক হবে না।
Post a Comment