'বড় ছেলে' নাটক থেকে যা যা পেল দর্শকেরা।
এবারের ঈদের সবচেয়ে আলোচিত নাটক ছিল মিজানুর রহমান আরিয়ানের 'বড় ছেলে।
' অপূর্ব ও মেহজাবিন অভিনীত এই নাটকটি অনলাইন অফলাইন সবখানেই বেশ সাড়া ফেলে। কী ছিল এই নাটকে? খুবই সাধারণ একটি মধ্যবিত্ত জীবনের গল্প নিয়ে নাটকটি রচনা করেছেন নির্মাতা নিজেই। নাটকের গল্পে এসেছে মধ্যবিত্ত জীবনের গতানুগতিক একটি গল্প। এর বাইরে মূল বিষয় ছিল একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের 'বড় ছেলে'র রোল। বড় ছেলে কি কি স্যাক্রিফাইস করতে পারে কিংবা করতে হয়। এ গল্পই সব ধরনের দর্শককে আকর্ষণ করেছে। টেলিভিশন চ্যানেল দর্শকদের অনুরোধে নাটকটি পরপর তিনি পুনরায় প্রচারের সিদ্ধান্ত নেয় এবং প্রচারিত হয়। এই নাটকের মাধ্যমে দর্শক কী পেয়েছে? গল্পটি একান্তই আপন একটি খুব কাছের একটি গল্প। আমাদের খুব নিকট দিয়ে যাওয়া বস্তুটিকে হয়তো আমরা দেখতে পারি না। নির্মাতা এই বিষয়টিই দেখানোর চেষ্টা করেছেন এবং বলা যায় তিনি সফল হয়েছেন। পরিবারের বড় ছেলেদের নানা দায়িত্ব থাকে। বাবার পরেই সংসারের হাল বড় ছেলেকে ধরতে হয়। এখানে পাওয়া না পাওয়ার অনেক বিষয় থাকে। তারপরেও বড়ছেলেকে নিজের দায়িত্ব পালনে সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যেতে হয়। প্রয়োজনে অনেক স্যাক্রিফাইসও করতে হয়। এই নাটকে বড় স্যাক্রিফাইস দেখিয়েছেন অপূর্ব। নিজের চাকরি না হওয়ায় শুধু পরিবারের কথা ভেবে প্রেমিকাকে বিসর্জন দিয়েছেন। নাটকে চমৎকার একটি গান পেয়েছে দর্শকেরা। বলা যায় দর্শকেরা এখন 'বড় ছেলে' নাটকে ব্যবহৃত গানের বড় শ্রোতা। শহরে বন্দরে, বাসা বাড়িতে এখন 'এই ঠুনকো জীবনে তুমি কাচের দেয়াল...' বেজে যাচ্ছে। এই গানের মাধ্যমে কণ্ঠশিল্পী মিফতা জামান নতুন একটি বড় ধরনের শ্রেণির কাছে পরিচিতি পেয়েছেন। গানের সুরকার ও সঙ্গীত আয়োজন করেছেন সাজিদ সরকার। লিখেছেন, সোমেশ্বর অলি। 'বড় ছেলে' নাটকে মেহজাবিনকে অভিনেত্রী হিসেবে খুঁজে পেয়েছেন দর্শকেরা। মেহজাবিনের অভিনয়ের বিষয়ে যারা সন্দিহান ছিলেন, তাঁদের সেই সন্দেহ দূর হয়ে গেছে। বলা যায় মেহজাবিনের অভূতপূর্ব অভিনয়ে দর্শকেরা মুগ্ধ। এই অল্প কথাতে মেহজাবিনের প্রাপ্য কৃতিত্ব দেয়া হবে না। মেহজাবিনের কান্না অজস্র দর্শকের চোখে কান্না এনেছে। মেহজাবিন নিজে কেঁদেছেন, কাঁদিয়েছেন স্ক্রিনের সামনের মানুষদের।
' অপূর্ব ও মেহজাবিন অভিনীত এই নাটকটি অনলাইন অফলাইন সবখানেই বেশ সাড়া ফেলে। কী ছিল এই নাটকে? খুবই সাধারণ একটি মধ্যবিত্ত জীবনের গল্প নিয়ে নাটকটি রচনা করেছেন নির্মাতা নিজেই। নাটকের গল্পে এসেছে মধ্যবিত্ত জীবনের গতানুগতিক একটি গল্প। এর বাইরে মূল বিষয় ছিল একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের 'বড় ছেলে'র রোল। বড় ছেলে কি কি স্যাক্রিফাইস করতে পারে কিংবা করতে হয়। এ গল্পই সব ধরনের দর্শককে আকর্ষণ করেছে। টেলিভিশন চ্যানেল দর্শকদের অনুরোধে নাটকটি পরপর তিনি পুনরায় প্রচারের সিদ্ধান্ত নেয় এবং প্রচারিত হয়। এই নাটকের মাধ্যমে দর্শক কী পেয়েছে? গল্পটি একান্তই আপন একটি খুব কাছের একটি গল্প। আমাদের খুব নিকট দিয়ে যাওয়া বস্তুটিকে হয়তো আমরা দেখতে পারি না। নির্মাতা এই বিষয়টিই দেখানোর চেষ্টা করেছেন এবং বলা যায় তিনি সফল হয়েছেন। পরিবারের বড় ছেলেদের নানা দায়িত্ব থাকে। বাবার পরেই সংসারের হাল বড় ছেলেকে ধরতে হয়। এখানে পাওয়া না পাওয়ার অনেক বিষয় থাকে। তারপরেও বড়ছেলেকে নিজের দায়িত্ব পালনে সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যেতে হয়। প্রয়োজনে অনেক স্যাক্রিফাইসও করতে হয়। এই নাটকে বড় স্যাক্রিফাইস দেখিয়েছেন অপূর্ব। নিজের চাকরি না হওয়ায় শুধু পরিবারের কথা ভেবে প্রেমিকাকে বিসর্জন দিয়েছেন। নাটকে চমৎকার একটি গান পেয়েছে দর্শকেরা। বলা যায় দর্শকেরা এখন 'বড় ছেলে' নাটকে ব্যবহৃত গানের বড় শ্রোতা। শহরে বন্দরে, বাসা বাড়িতে এখন 'এই ঠুনকো জীবনে তুমি কাচের দেয়াল...' বেজে যাচ্ছে। এই গানের মাধ্যমে কণ্ঠশিল্পী মিফতা জামান নতুন একটি বড় ধরনের শ্রেণির কাছে পরিচিতি পেয়েছেন। গানের সুরকার ও সঙ্গীত আয়োজন করেছেন সাজিদ সরকার। লিখেছেন, সোমেশ্বর অলি। 'বড় ছেলে' নাটকে মেহজাবিনকে অভিনেত্রী হিসেবে খুঁজে পেয়েছেন দর্শকেরা। মেহজাবিনের অভিনয়ের বিষয়ে যারা সন্দিহান ছিলেন, তাঁদের সেই সন্দেহ দূর হয়ে গেছে। বলা যায় মেহজাবিনের অভূতপূর্ব অভিনয়ে দর্শকেরা মুগ্ধ। এই অল্প কথাতে মেহজাবিনের প্রাপ্য কৃতিত্ব দেয়া হবে না। মেহজাবিনের কান্না অজস্র দর্শকের চোখে কান্না এনেছে। মেহজাবিন নিজে কেঁদেছেন, কাঁদিয়েছেন স্ক্রিনের সামনের মানুষদের।
Post a Comment